খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বড়দিন আজ। সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও এই দিনটি উদযাপিত হবে আনন্দ ও উৎসাহের সাথে। গির্জাগুলো রঙিন সাজে সেজেছে, চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রানীর গির্জা ও মোহাম্মদপুরের সেন্ট ক্রিস্টিনা চার্চে দেখা গেছে উৎসবের বর্ণাঢরতা। প্রার্থনায় অংশ নিতে হাজারো মানুষের সমাগম হবে।
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, যিশুখ্রিষ্ট এই দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালনা করার জন্য। তাই এই দিনটি শান্তি, ভালোবাসা ও মানবতার উৎসব হিসেবে পালিত হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণীতে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
এবারের বড়দিনে গির্জাগুলোতে বিশেষ প্রার্থনা ও ধর্মীয় সংগীতের আয়োজন করা হয়েছে। মানুষ নীরবে মোমবাতি জ্বালিয়ে যিশুর জীবনের আদর্শ স্মরণ করবে।
বড়দিন উপলক্ষে ঘরে ঘরে চলছে উৎসবের আয়োজন। কেক কাটা, উপাদেয় খাবার রান্না, ক্রিসমাস ট্রি সাজানো ও আলোকসজ্জা করা হচ্ছে। শিশুদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে উপহার।
এই বিশেষ দিনে, শান্তি, ভালোবাসা ও মানবতার বার্তা ছড়িয়ে পড়ুক সবার মাঝে।